অভয়নগর উপজেলা প্রতিনিধি(যশোর)
বিক্ষোভ মিছিলটি উপজেলার নওয়াপাড়া শংকরপাশা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যশোর-খুলনা মহাসড়কের নুরবাগ মোড় প্রদক্ষিণ করে পুরাতন বাসষ্টান্ডে এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জলাবদ্ধতা এলাকায় পানি নিষ্কাশন করে বসবাসের উপযোগী করে তোলা সহ বিভিন্ন দাবি করেন। এ বিষয়ে অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়দেব চক্রবর্তী বলেন এ উপজেলায় আমি সদ্য যোগদান করেছি এর মধ্যে ডিসি মহোদয় ভবদহ অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন এবং ব্যবস্হা গ্রহন করবেন বলে জানান। এছাড়া আমডাংগা খালের কাজ চলমান রয়েছে।
শিক্ষা প্রশাসনে সরকারী স্কুলের পদায়ন চলবেনা,শিক্ষা সংস্কারের জন্য শিক্ষা কমিশন চাই, সরকারি ও বেসরকারী শিক্ষকদের বৈষম্য দূর করতে হবে এবং সকল বেসরকারী শিক্ষকদের বদলীর সুযোগ দিতে হবে তাছাড়া বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধি এবং জাতীয়করণসহ ইত্যাদি দাবি দাওয়া তুলে শিক্ষকরা বক্তব্য রাখেন এবং স্মারকলিপি পেশ করেন।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) মাগরিববাদ মসজিদের সানি ইমাম তানজাল গাজী'র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে এবং মসজিদের সভাপতি শিক্ষক ও সাংবাদিক মোঃ আমিনুর রহমানের সভাপতিত্বে সীরাতুন্নবী(সাঃ) মাহফিলের কার্যক্রম শুরু হয়।মসজিদের ইমাম ও খতিব সুপার মাওলানা আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় মাহফিলে প্রধান আলোচক ছিলেন হিদিয়া আলীম মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক আব্দুস সাত্তার।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টায় মাদরাসার অডিটোরিয়ামে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্বেরাত, হামদ/ নাত ও বক্তৃতা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রতিযোগিতা শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও পরস্কার বিতরণ করা হয়।
আসাদুজ্জামান জনি জানান, গত তিনদিনের টানা বৃষ্টিতে পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের অধিকাংশ এলাকায় জলাবদ্ধতা তৈরী হয়। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়ে শত শত পরিবার। পানি প্রবেশ করে বসতবাড়িসহ রান্নাঘর, গোয়ালঘরে। রাস্তাঘাট ও বাড়ির উঠান পানিতে থই থই করছে। বাড়ি থেকে বের হওয়ার কোন উপায় নেই। রান্নাঘরে পানি উঠে যাওয়ায় রান্নাবান্না করা সম্ভব হচ্ছেনা। পরিবারের মহিলা ও শিশুদের নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে শত শত পরিবার।
জানা গেছে, গত ১১ জুলাই দুপুরে নওয়াপাড়া পৌরসভার উদ্যোগে নওয়াপাড়া সরকারি খাদ্যগুদামের সামনে মহাসড়কের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় ১৮টি অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলা হয়। পরবর্তীতে গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর স্থানীয় দুর্বৃত্তরা ওই ফুটপাত পুনরায় দখল করতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ শুরু করে।