উপজেলা প্রতিনিধি,ঝিনাইদহ
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার নগরবাথান এলাকায় দুই আলমসাধুর মুখোমুখি সংঘর্ষে শের আলী নামে এক আলমসাধু চালক নিহত হয়েছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জাতীয় সংসদের সাবেক বিরোধী দলীয় হুইপ জয়নাল আবদীন ফারুক বলেছেন- ‘শহিদ আবু সাঈদ, মুগ্ধ, ওয়াসিমদের আত্মত্যাগে দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসেছে।
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে রোববার সকালে শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকবৃন্দের ব্যানারে এ কর্মসূচী পালিত হয়।এতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অংশ নেয়।
পেশায় রাজমিস্ত্রী হাবিবুর রহমান উপজেলার ভাতুরিয়া গ্রামের রায়পাড়ার মৃত শমসের আলীর ছেলে।প্রতিবেশী শামসুল ইসলাম জানান, হাবিবুর রহমান রাতে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলো। মঙ্গলবার রাত দেড় টার দিকে বিষধর সাপ তাকে ছোবল দেয়। জ্বালাযন্ত্রনা শুরু হলে পরিবারের লোকজন তাকে নিয়ে প্রথমে স্থানীয় এক ওঝার কাছে নেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূএে জানা যায়, শৈলকুপার হুদামাইলমারি গ্রামের ভ্যানচালক মানোয়ার হোসেন তার ভ্যান নিয়ে গাড়াগঞ্জের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা যমুনা গ্যাস কোম্পানির লরি ভ্যানটি ধাক্কা দেয়। লরির ধাক্কায় রাস্তায় ছিঁটকে পড়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
সদর উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের চাষি পারভেজ বলেন, চলতি বছর প্রতিবিঘা জমিতে বীজ, সার, কীটনাশকসহ খরচ হয়েছে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা। বর্তমান বাজার দাম ভালো থাকায় বেশ ভালো লাভ হচ্ছে। গত বছরও বিঘা প্রতি কপি বিক্রি করে খরচ বাদে চাষীরা ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা লাভ করেছিল।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সমাবেশে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।তিনি অভিযোগ করে বলেন, স্বৈরাচারী সরকারের ফেলে যাওয়া দলবাজ উচ্ছিষ্ঠ প্রশাসনের চলমান ষড়যন্ত্রের কাছে এ সরকার মাঝে মাঝে অসহায় বোধ করছে। তাদের এই ছোট ছোট ঝড়যন্ত্র এক সময় মহা বিপদ ডেকে আনবে। তাই এদের অপসারণ করতে হবে।
মঙ্গলবার ভোর ৫টার দিকে সদর উপজেলার সাধুহাটি মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন-ফরিদপুর জেলার সালতা থানার বড় কাউনিয়া গ্রামের বাসিন্দা আনিছুর রহমান (৬০) ও একই উপজেলার ভাওয়াল গ্রামের ফারুক মাতুব্বর (৪২)। আহত অপরজন একই উপজেলার ভাওয়াল গ্রামের মতিয়ার রহমান। বর্তমানে তিনি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।