লোহাগাড়া উপজেলা প্রতিনিধি
সাংবাদিকতার শুরু ২০২৩ সাল থেকে । আগ্রহের বিষয়: নিজ এলাকার সংবাদ সংগ্রহে কাজ করা ।
এই স্বাধীনতা ও বিপ্লবকে রক্ষা করতে হবে রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রের জনগণকে।শহীদ ইশমামুল হকের মা'কে শান্তনা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত হওয়া সকল শহীদ পরিবারের দায়িত্ব রাষ্ট্র নিবে এবং শহীদ পরিবারের পাশে সব সময় রাষ্ট্র থাকবে।
১৭ আগস্ট (শনিবার) সকালে লোহাগাড়ায় সম্পূর্ণরূপে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কার্যক্রম শুরু করেছেন। এর ফলে সাধারণ মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।ট্রাফিক পুলিশের কর্মবিরতিকালীণ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে দায়িত্ব পালন করেছে শিক্ষার্থীসহ সেচ্ছাসেবী সংগঠন, স্কাউটের সদস্যরা।
১৪ আগস্ট (বুধবার) সকালে চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান শহীদ ইশমামুল হকের বড় ভাই মুহিবকে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় অফিস সহকারী পদে নিয়োগ দেন।শহীদ ইশমামুল হকের বড় ভাই মুহিবকে নিয়োগ প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন লোহাগাড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ইনামুল হাছান ।এসময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শহীদ ইশমামুল হকের পরিবারকে ১ লক্ষ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়।
১২ আগস্ট (সোমবার) বিকেল সাড়ে ৩টায় থানা এবং উপজেলা পরিষদ পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মুহাম্মদ ফখরুজ্জামান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রামের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি।উপজেলা পরিষদ পরিদর্শনে আসার পূর্বে উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের কৃতিসন্তান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদ ইশমামুল হকের বাড়িতে যান।
১২ আগস্ট (সোমবার) বিকেলে বটতলী স্টেশনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলার ৯ ইউনিয়ন থেকে বিশাল গণমিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগদান করেন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।এসময় লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব সাজ্জাতুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য আসহাব উদ্দিন চৌধুরী।
৭ আগস্ট, (বুধবার) বিকাল ৪ টা ৩০ মিনিটের দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।শহীদ ইসমামুল হক লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ১ নাম্বার ওয়ার্ডের দর্জিপাড়ার মরহুম নুরুল হকের পুত্র।
৮ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০ ঘটিকায় প্রথম জানাজা লোহাগড়া শাহপীর পাইলট হাই স্কুল মাঠ প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। এবং পরবর্তীতে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা নিজ বাড়ি দর্জিপাড়ায় অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার নামাজ শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদাই সেনাবাহিনীর সহায়তাই পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়।
৫ আগস্ট (সোমবার) বিকেলে বিজয় উল্ল্যাসে অংশ নিয়েছিল আবদুল কাইয়ুম। বিজয় মিছিলের এক পর্যায়ে ঝাকোয়াবির পাড়া এলাকার স্ট্রোক করে মহাসড়কেই ঢলে পড়েন তিনি।আবদুল কাইয়ুম উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের স্কুলরোডের মৃত আবদুস শুক্কুরের পুত্র। সে উপজেলা বিএনপি আহবায়ক কমিটির সদস্য।